1. nazmulrj40@gmail.com : md nazmul : md nazmul
  2. mizansatkhirapress@gmail.com : Satkhira Barta : Satkhira Barta
  3. tasahmed7@gmail.com : satkhira barta : satkhira barta
  4. shohaghassan0912@gamil.com : মোহনা নিউজ : মোহনা নিউজ
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন

চুনারুঘাটের রেমা-কালেঙ্গা বনরক্ষীদের বিরুদ্ধে তিন শত ঘনফুট সেগুনসহ হাজার হাজার ঘনফুট কাঠ পাচারের অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ৪ মার্চ, ২০২৩
  • ২৪১ Time View

 

আব্দুল জাহির মিয়া চুনারুঘাট থেকেঃ

দেশের দ্বিতীয় বৃহৎতম বনাঞ্চল রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্য। সেই বন থেকে গত কয়েক মাসে ৩ শত ঘনফুট সেগুন কাঠ সহ প্রায় হাজার হাজার ঘনফুট কাঠ পাচার হয়েছে।

(২ মার্চ) বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মিরাশী ইউনিয়নের ভোলারজুম গ্রামের ওয়াছ উল্লার পুত্র গাছ চোর চক্রের সদস্য মফিল মিয়ার বাড়ি থেকে কিছু কাট জব্ধ করেন স্থানীয় চেয়ারম্যান মানিক সরকার ও জনতা।

গাছ গুলো জব্ধ করার পর বন বিভাগ কে বারবার অবগত করলেও তারা গুরুত্ব দেয় নি।এতে স্পষ্ট বুঝাযায় বন কর্মর্কতা বা বিট অফিসারদের যোগসাজশে এসব গাছ কেটে বন উজাড় করা হচ্ছে।

বেশির ভাগ রাতের আধারে এ সব গাছ পাচার হচ্ছে।আলী নগর গ্রামের একজন নাম প্রকাশে অনিশ্চুক বলেন,প্রতিদিন রাতে ট্রাক্টর, পাওয়ারটিলার ইঞ্জিন চালিত টেম্পো ও টমটম দিয়ে এ সব গাছ পাচার হচ্ছে।পাচারকারীদের হাতে দেশিয় অস্ত্র থাকায় তারা ভয়ে কথা বলেন না।বাসুল্লা গ্রামের দরবেশ আলী বলেন,রেমা বিট অফিসার নিজেই গাছ বিক্রি করেন। আমরা সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করে বিপদ ডেকে আনতে চাই না।কালেঙ্গা,ছনবাড়ি ও বালুমারা থেকে সেগুন ছাড়াও চাপালিস,গর্জন ও মেহগনি প্রজাতির হাজার হাজার ঘনফুট কাঠ পাচার হয়েছে।

চুনারুঘাটের সহকারী বন কর্মকর্তা(এসিএফ)তারেক রহমান জানান,তিনি গত কয়েকদিন হল যোগদান করেছেন।এখনো কর্মস্থলে বসতে পারেনি। মনে হয় সেই সুযোগে কেউ গাছ কাটতে পারে।তবে তিনি প্রমান পেলে ব্যবস্থা নেবেন।

চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিদ্ধার্থ ভৌমিক জানান,মিরাশী ইউপি চেয়ারম্যান মানিক সরকারের মত সকল জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ সহযোগীতা করলে বন রক্ষা করা সহজ হবে।তিনি বন বিভাগের সাথে কথা বলে আরো কঠোর ও দায়ীত্বশীল হওয়ার পরামর্শ দেবেন।

এদিকে ভারতীয় সিমান্ত ঘেষা কিছু জায়গায় সরকারী গাছ গুলো নিজের ইচ্ছে মত রাতে কেটে নিয়ে আসছে চোরেরা।তারা প্রথমেই কাছ কেটে ফেলে রাখে।তারপর অল্প অল্প করে টেম্পো দিয়ে পাচার করে।প্রতি টেম্পো প্রতি রেমা বিট করে ১ হাজার টাকা দিতে হয়।দিন মুজুর শ্রেণীর কিছু লোক বাশঁ ও লাকড়ি আনতে বনে যায়, বনরক্ষীদের ১ শত টাকা করে দেন তারা।এ ছাড়াও ছারা রোপনে বিভিন্ন অনিয়ম সহ লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।বালুমারা বিটের খলিল, ছাদেক ও বাবুল বনরক্ষীদের পক্ষে বখরা আদায় করেন এমন অভিযোগ রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

প্রধান উপদেষ্টা

মো: মোশারফ হোসেন
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd