কলারোয়া হাসপাতালে রেপিড এন্টিজেন কিটসে পরীক্ষায় ২০জনের করোনা শনাক্ত

কলারোয়া হাসপাতালে রেপিড এন্টিজেন কিটসে পরীক্ষায় ২০জনের করোনা শনাক্ত

নাজমুল হাসান নিউজ ডেক্স: কলারোয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেপিড এন্টিজেন কিটস দিয়ে প্রথম দিন ৫৩ জনের নুমনা পরীক্ষা করে ২০ জনের করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছেন।’বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচ এন্ড এফপিও) ডাক্তার জিয়াউর রহমান।

করোনা পরীক্ষার জন্য কলারোয়া হাসপাতালে আসার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে কলারোয়া হাসপাতালে রেপিড এন্টিজেন কিটস দিয়ে করোনা পরীক্ষা শুরু করা হয়েছে। এখানেই আধা ঘন্টার মধ্যে ফলাফল পাওয়া যাবে।’

ইউএইচ এন্ড এফপিও ডাক্তার জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে অনেকের সিজেন্যাল ফ্লু বা মৌসুমজনিত জ্বর-সর্দি-কাশি হতে পারে। আবার করোনা উপসর্গেও হতে পারে। সুতরাং টেস্ট করালে পরিষ্কার হওয়া যাবে।’ তিনি করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার গুরুত্বআরোপ করেন।

রেপিড এন্টিজেন কিটস দিয়ে পরীক্ষার ফলাফলে বৃহষ্পতিবার (১০ জুন) করোনা শনাক্তরা হলেন- সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের চান্দা গ্রামের হাসান রেজা (৩৩), তার স্ত্রী সাবেকুন নাহার (২৭), সোনাবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহিম (৫৫), কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের রায়টা গ্রামের নজরুল ইসলাম (৪৫), ধানঘোরা গ্রামের সেলিনা হোসেন (৫৫), বাকুরা গ্রামের আনোয়ারা (৪৮), আটুলিয়া গ্রামের মফিজুল ইসলাম (৪০), লাঙ্গলঝাড়া ইউনিয়নের শহীদুজ্জামান (৩০),

পৌরসভার তুলশীডাঙ্গা গ্রামের লুৎফর রহমান (৫৭), তাহমিনা (৩৭), নূর আমীন (৪৭), ইউএনও অফিসের পরিমল কুমার (৩৪), মির্জাপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম (৪৯), কয়লা ইউনিয়নের আলাইপুর গ্রামের শেখ কামরুল আলম (৩২), কয়লা গ্রামের আদনান (৭), একই
গ্রামের রাবেয়া আক্তার (৪৩), শ্রীপতিপুর গ্রামের ফারহানা (১৯), হেলাতলা ইউনিয়নের গণপতিপুর গ্রামের জিয়াউর রহমান (৩৪), ব্রজবাকসা গ্রামের আশরাফ আলী (৫৫) ও দিগং গ্রামের তানজিয়ারা খাতুন (৩৫)।