1. nazmulrj40@gmail.com : md nazmul : md nazmul
  2. mizansatkhirapress@gmail.com : Satkhira Barta : Satkhira Barta
  3. tasahmed7@gmail.com : satkhira barta : satkhira barta
  4. shohaghassan0912@gamil.com : মোহনা নিউজ : মোহনা নিউজ
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৮:১৫ অপরাহ্ন

ক্ষুদে উদ্যোক্তা তাসনিম আরা, হেন্ডপেইন্ট পণ্য ও গহনা নিয়ে কাজ করে সফল হয়েছেন

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১
  • ২২৬ Time View

ক্ষুদে উদ্যোক্তা তাসনিম আরা, হেন্ডপেইন্ট পণ্য ও গহনা নিয়ে কাজ করে সফল হয়েছেন

মোঃ মঈন উদ্দীন চিশতী, দিনাজপুরঃ

 

দিনাজপুরের তাসনিম আরা একজন ক্ষুদে উদ্যোক্তা। তিনি দিনাজপুর সদর উপজেলার রামনগর এলাকার মোঃআমিনুর ইসলাম এর মেয়ে। ২০১৮ সালে সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় দিনাজপুর থেকে তিনি এস এস সি এবং ২০২০ সালে দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন।পড়াশোনার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ব্যবসা হিসেব তিনি হেন্ডপেইন্ট পণ্য ও গহনা নিয়ে কাজ করছেন। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ”চিত্রাঙ্কন কাব্য” নামে একটি পেজ ও গ্রুপের মাধ্যমে ১৬০০ সদস্য সংখ্যা নিয়ে চলছে তার কাজ।

তার এই ক্ষুদে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্প শুনতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন কিছু করার স্বপ্ন ছিলো ছোটো থেকেই, ছবি আঁকার প্রতি আগ্রহ এতটা বেশি ছিলো যে আমি ভাবতাম আর্ট নিয়ে কিছু করব, ২০১৫ সাল থেকে আমি নিজের জামায় হ্যান্ডপেইন্ট করা শুরু করি একে একে আত্নীয় সজন আমার কাছে হ্যান্ডপেইন্ট জামা নিতে আগ্রহ দেখানো এভাবে টুকটাক হ্যান্ডপেইন্ট থ্রিপিস, ওয়ান পিস,পান্জাবিতে কাজ করালাম এভাবে কাজ করি তবে ছিলো না ফেইসবুক বিজনেস পেজ না কোনো গ্রুপ, একসময় আমার বড় বোন আমাকে ফেইসবুক এ উই নামক একটি ফেইসবুক গ্রুপে এড করেন সেখান থেকে আমি শিখতে থাকি এবং নিজের একটা ফেইসবুক পেজ ও গ্রুপ খুলি। তারপর ও সেভাবে কাজ করতে পারতাম না পড়াশোনা এর জন্য।

তবে ২০২০ সালে যখন করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) এর ফলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হলো তখন আমি আমার সময়কে কাজে লাগানোর জন্য , বিজনেস এ পুরোপুরি জড়িয়ে পড়ি, ২০০০টাকা দিয়ে শুরু করে ৪টা জামাতে হ্যান্ডপেইন্ট করে তার ছবি পোস্ট করি আমার ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে। তারপর থেকে আত্নিয়সজন আমার কাছে হ্যান্ডপেইন্ট জামা অর্ডার করলো। এভাবে পেজ ও গ্রুপ এর মাধ্যমে একে একে আমার অর্ডার আসতে শুরু করে। হ্যান্ডপেইন্ট শাড়ি, জামা ও পান্জাবি বিক্রি করে ৩১,৬০০ টাকা আয় করার পর আমি কাঠ ও মেটলা এর গহনাকে আমার ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে নতুন প্রডাক্ট হিসেবে যোগ করি। নতুন নতুন ডিজাইন সবার পছন্দ হয় এবং এখানেও ব্যাপক সাড়া পাই, এভাবে এখন একসাথে হেন্ডপেইন্ট পণ্য ও গহনা নিয়ে কাজ করছি এবং এই কাজ করে আমি নিজেকে স্বাবলম্বী মনে করছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

প্রধান উপদেষ্টা

মো: মোশারফ হোসেন
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd