ধুলিহরে এক নারী লোভী পশু চিকিৎসক একের পর এক নারী কেলেংকারীতে জড়িয়ে পড়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সহ দারুণ হাস্যরসের সৃস্টি হয়েছে ।

সাতক্ষীরা উপজেলা প্রতিনিধিঃ
সাতক্ষীরার সদর উপজেলার ধুলিহরে এক প্রাণী চিকিৎসক কতৃক একের পর এক নারী কেলেংকারীতে জড়িয়ে পড়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সহ দারুণ হাস্যরসের সৃস্টি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
বিলম্বে প্রাপ্ত সুত্রে জানা গেছে, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের দামারপোতা গ্রামের বহু অপকর্মের হোতা একাধিক নারিকেলেঙ্কারির খলনায়ক পশু চিকিৎসক মফিজুল ইসলাম গত ২৫ ফেব্রুয়ারি নারী ঘটিত ঘটনায় পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর থানা থেকে লক্ষাধিক টাকা জরিমানা দিয়ে ছাড়া পাওয়ার পর মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও গত বুধবার ধুলিহর বড় দল এলাকায় এক সুন্দরী রমনীর ঘরে গভীর রাতে অসামাজিক কাজে লিপ্ত অবস্থায় স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পড়ার পর মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সকালে ঘটনাটি জানাজানি হলে বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে নানান গুঞ্জন শুরু হয়। একাধিক গ্রামবাসীরা জানান, স্বামী পরিত্যক্তা ওই সুন্দরী ও তার ফুফাতো বোন মিলে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকার পয়সাওয়ালা লোকদের টার্গেট করে গভীর রাতে ফাঁদ পেতে আটক করার নাটক সাজিয়ে সুকৌশলে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। নেপথ্যে একটি প্রভাবশালী মহল রয়েছে বলে সূত্রটি জানিয়েছে। বিষয়টি জানতে চাইলে স্হানীয় মেম্বর এনামুল হক খোকন জানান – এই সুমী আমার ছোট চাচা গফুরের মেয়ে না। মফিজুল ডাক্তার সাতক্ষীরা থেকে সুমি নামের অন্য একটা মেয়েকে ভাড়া করে এনে ধরা পড়েছে বলে শুনেছি। টাকা পয়সা লেন দেনের বিষয়ে আমি কিছু জানিনা। এ ব্যাপারে পশু চিকিৎসক মফিজুর এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যবহারিত ফোন বন্ধ পাওয়া যায় । সচেতন এলাকাবাসী অবিলম্বে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট উদ্বোতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।