সন্ত্রাসীর হামলায়,সুপ্রভাত উত্তরবঙ্গ পত্রিকার সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম আহত।

সন্ত্রাসীর হামলায়,সুপ্রভাত উত্তরবঙ্গ পত্রিকার সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম আহত।

স্টাফ রিপোর্টার

সন্ত্রাসী ও দুষ চরিতে লোক ইছা মাতুব্বর (৩৫)ও তার ছেলে অলি
মাতুব্বর (১৭)ও তার ভাগ্নিনা,আলি(১৬) এরা তিন জনে,সন্ত্রাসী ও খারাপ লোক। এদের সাথে গোপনে নাম না জানা জরিতো আছে অনেক লোক।রাতের আদারে থেকে শুরু করে মাঝে মাঝে দিনের বেলাও সমাজের এই সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন রকম তান্ডব চালায়।

এলাকার লোক এই সন্ত্রাসীর জ্বালায় ঠিক মতো বসোবাস করতে পারেনা। ঘরে বিভিন্ন রকম মেয়ে এনে মাঝে মাঝে দেহ ব্যবসাও করেছেন। সন্ত্রাসী ইছা মাতুবর ও তার বোন হালিমার নামে একা দিক মামলা রয়েছে। বতমানেও এদের নামে যে মামলা রয়েছে, এই মামলার ধারা ৩২৩/৫০৬)এছারাও ইছার নামে রয়েছে এজাহার মামলা। এলাকার লোকের সাথে বিভিন্ন রকম দেশি অস্ত্র দিয়ে মারামারি করে।তারপর সন্ত্রাসী ইছা, তার বোন,হালিমা ও সকল লোক সহ নিজেরা নিজেদর গায়ে কোপ দিয়ে। বিভিন্ন রকম অভিনয় করে,সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আত্মসাত করে লাখ লাখ টাকা।এই রকম অভিযোগ আছে তাদের নামে হাজারো। মানুষের মুখে এও শোনা যায় মাঝে মাঝে তারা নাকি মাদক ব্যবসাও করে। সন্ত্রাসী অলি মাতুব্বর কিছু দিন আগেও নবম শ্রেণির একটা মেয়ে নিয়ে নিজ এলাকা থেকে পালিয়ে যায়। সন্ত্রাসী ও দুষ চরিতে লোক অলি মাতুব্বর এর সাথে কয়েক দিন রেখে। মেয়েটার গলায় ছুরি দরে বয় দেখি তার কাছ থেকে সাদা কাগজে তিনটা করে মোট ছয়টা সাক্ষর রাখে তারপর মেয়ে টাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম এর কাছে এসে মেয়ের পক্ষের এক লোক এই বিষয় জানায় জানানোর পর সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম সাথে সাথে এই বিষয় সত্য কিনা তা জানতে যায়। রাস্তা কিছু লোকের সাথে দেখা হলে তাদের কে জিঙ্গেস করলে তারা বলে ঘটনা সত্য। ঘটনা স্থানে
যাওয়ার পর সন্ত্রাসী ,ইছা মাতুব্বর এর সাথে দেখা পায়নি পরে তার ছেলের সাথে দেখা হয়।অলি মাতুব্বকে এ সব বিষয় জিজ্ঞেস করা হয়। এক পযার্য়ের অলি মাতুব্বর সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম এর সাথে কথা কাটা কাটি নিয়ে তক্কো সৃষ্টি করে সন্ত্রাসী অলি মাতুব্বর এক পযার্য়ে ক্ষিপ্ত হয় পরে সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম চলে আসে। ইছা মাতুব্বর ও তার সকল লোক সহ সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম এর বাড়ি আসে। শুক্রবার বিকালে ৩ঃ৩০ মিনিটে অলি মাতুব্বর কে দিয়ে রাস্তায় ডেকে এনে দিনের বেলায় এলোপাতাড়ি মারধর করে।হাতে থাকা মোবাইল ও স্বনের আংটি ছিনিয়ে নেয়। বতমান বাজারে এই আংটির মূল বাইশ হাজার টাকা।পরে সাংবাদিকের বাবা ও তার বোন এসে ছারানোর চেষ্টা করলে তাদের কেও মারধর করে। চিৎকার শুনে চার দিগ থেকে লোক জন পরলে এক পযার্য়ে তারা পালিয়ে যায়।কিছু খন পরে শোনা যায় সন্ত্রাসীরা নিজের হাত নিজে কেটে হসপিটালে ভর্তি হয়। প্রাথমিক পযার্য়ের এ বিষয় প্রশাসনকে জানানো হয়।স্থানীয় লোকজন সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম ও তার বাবা ও বোন কে পাথরঘাটা জরুরি বিভাগে নিয়ে ভর্তি করায়।ভতি করানোর ৮ ঘন্টা পর সাংবাদিক রেজাউল ইসলাম এর বাবা বোন সহ সকল নাম কেটে দেয়। তারপর এখন বারিতে উন্নত মানের চিকিৎসা চলতে আছে।